ঢাকা, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৮ আশ্বিন ১৪৩০

প্রচ্ছদ » দেশের খবর » বিস্তারিত

অন্ধকারে আলোর দিশারী ইউপি চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ বিপ্লব

২০২৩ সেপ্টেম্বর ১৯ ১৮:০৭:০৫
অন্ধকারে আলোর দিশারী ইউপি চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ বিপ্লব

নীহার রঞ্জন কুন্ডু, ময়মনসিংহ : হালুয়াঘাটের ৯নং ধারা ইউনিয়ন পরিষদের দুইবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ বিপ্লব ইউনিয়নের উন্নয়নের কর্মকান্ডে নিজেকে এমন ভাবে জড়িয়ে রেখেছেন, যা কিনা ইউনিয়নের জনগণের কাছে সম্পুর্ন দৃশ্যমান। হালুয়াঘাট/ধোবাউড়া উপজেলা সংসদ জুয়েল আরেং এর অনুপ্রেরণা ও নিজের সততা, দূরদর্শিতা কাজে লাগিয়ে তিনি একের পর এক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত ভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন।

জানা গেছে, সরকারের এল জি ই ডি মন্ত্রনালয় থেকে ইউনিয়ন ভিত্তিক যে উন্নয়ন বরাদ্ধ হয়, সেই পর্যায়ে হালুয়াঘাটের ৯ নং ধারা ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পুর্ন করতে নুন্যতম বরাদ্ধ আসে বলেও ধারনা করা হয়।

এলাকার সংসদ জুয়েল আরেং এর সহায়তায় তিনি গত দুই বছরে ২০ কিলোমিটার রাস্তা কার্পেটিং বাবদ প্রায় কোটি টাকা খরচ করেছেন,এবং তার ইউনিয়ন পরিষদের এলাকায় একটি কালভার্ট ব্রিজ প্রায় ছয় কোটি টাকার কাজ ইতিমধ্যেই সম্পুর্ন করেছেন।

আরও চারটি ব্রিজ দূর্যোগ ও ত্রান মন্ত্রানালয়ের দুই কোটি টাকার কাজ করেছেন, এস বির রাস্তা দুই কিলোমিটার, দুই কোটি টাকার, এছাড়াও নুতন ধারা ইউনিয়ন সাতটি রাস্তার জন্য ডিপিপি ভুক্ত হয়েছে, এর জন্য বরাদ্ধ প্রায় ১৩ কোটি টাকা, চারটি শিক্ষা প্রতিষ্টানের জন্য চারতলা ভবন নির্মাণ ইতিমধ্যেই তেরো কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। অত্র ইউনিয়ন দুইসন্তানের মায়েরা ইতিমধ্যই ভাতা পেয়েছে কয়েক কোটি টাকা। চেয়ারম্যান বিপ্লব বলেন অত্র ইউনিয়নে প্রায় শতকোটি টাকার কাজ ইতিমধ্যেই সম্পুর্ন হয়েছে।

বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধি ভাতা,সুবিধাভোগী ১৮০০ জন, মাতৃত্বকালীন ভাতা দূস্থ্য ভাতা ভি জি ডি ভাতা ২৩৪ জন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ১০/১৫ টাকা কেজি চাউল দুই হাজার জন,টিসিবি সুবিধাভোগী প্রায় ১৪০০ জন পেয়েছেন।

অনুসন্ধানের প্রতিবেদনে এই প্রতিবেদককে ধারা ইউনিয়ন পরিষদের সচীব আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন হালুয়াঘাটের ৯ নং ধারা ইউনিয়ন পরিষদে বর্তমান পর্যায়ে যে বরাদ্ধ এসেছে তা ইউনিয়ন বাসীকে সুষম বন্টন করা হয়েছে-এবং ইউনিয়ন বাসী স্বস্তি প্রকাশ করেছে।

এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উপজেলার ৯ নং ধারা ইউনিয়ন বাসী প্রত্যাক্ষ করেছেন সরকারের মন্ত্রণালয় কর্তৃক উন্নয়ন কর্মসূচীগুলো সচ্ছ এবং নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে সম্পুর্ন হয়েছে,যেমন প্রতিমাসে ২৩৫ জনকে ভিজিবি,১৪২৩,জনকে টিসিবিসহ বিভিম্ন উৎসবে, পার্বনে বিপিএফ কর্মসূচী অধীনে ২৪৪২ জনকে ভাতা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও টি আর প্রতিমাসে ৪ টি করে প্রদান করা হয়। এছাড়াও দুইটি ৪০ দিনের কর্মসূচী স্বচ্ছ ভাবে ৪০ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ধারা ইউনিয়ন এর ৭নং, ৯ নং, ৫ নং,ও ৪ নং ওয়ার্ড উন্নয়ন সহায়তার ১৬ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। এলাকায় সাচ্ছন্দ্য ফিরে এসেছে।ঈদ/ পূজা/ বড়দিনে চেয়ারম্যান নিজ তহবিল থেকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষদের আর্থিক সহায়তা করেন কয়েক লক্ষ টাকা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ধারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ প্রায় ১২/১৬ ঘণ্টা এলাকায় মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। জানা গেছে, এলাকায় উপকার ভোগী র সংখ্যা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নে দাড়িয়েছে ৯৯ শতাংশ।

চেয়ারম্যান বিপ্লব আলাপচারিতায় এই প্রতিবেদককে জানান, আমার এলাকায় সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং তিনি সুদৃষ্টি দিয়ে আমার ইউনিয়ন কে ডিজিটাল ইউনিয়ননে রুপান্তরিত করার সব রকম সহযোগিতা ও অনুপ্রেরণা দিয়ে চলেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুদামুক্ত বাংলাদেশ ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আমার এলাকার এমপি মহোদয়ের দিকনির্দেশনা ও আমার সততা এবং শ্রমের স্বার্থকতা। এই ধারা ইউনিয়নের অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে।

(এনআরকে/এসপি/সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৩)