ফরিদপুরের ৫০০ সিএনজি মালিকের জীবন অনিশ্চিত চলছে কোটি টাকার খেলা

দিলীপ চন্দ, ফরিদপুর : ফরিদপুর টিভিএস ও বাজাজ সিএনজি শো-রুম মহাজনদের পোয়াবারো কিস্তিতে কেনা মালিক ও ড্রাইবারদের মাথায় হাত। নগদ টাকায় গাড়ী কিনে চোর সেজে চলছে রোডে। কামাই হোক আর না হোক, পুলিশের মামলারও খান্ত নাই। গাড়ী আটকালেই জড়িমানা ২৫-৩০০০ হাজার টাকা। এই অভিযোগ অবৈধ গাড়ী মালিকদের।

ফরিদপুরে প্রায় ৫ শত সিএনজি গাড়ীর মালিকের পথে বসার উপক্রম হয়ে পড়ছ। রোড পার্মিটের নামে সিএনজি শোরুম মালিক এবং বিআরটিএর চলছে কানা মাছি খেলা। বিআরটিএর বরাত দিয়ে অতিরিক্ত চাঁদাবাজির মওকা কামাই চলেও আসল কাজের খবর নাই।

ঠকছে মালিক মরছে শ্রমিক। মাঝখান থেকে টিভিএস ও বাজাজ শো-রুম মালিকরা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। কখন জানি দুই কোম্পানি উদ্বাও হয়ে যায়। তখন কি গতি হবে ৫০০ সিএনজি গাড়ীর মালিক, ড্রাইবার ও শ্রমিকের।

মোট কথা, অবৈধ ভাবে লাভের আশা দেখিয়ে অবলা অসহায় নিরুপায় এবং অবসর, বেকার যুবকদের মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে টিভিএস সিএনজি ডিলার এবং বাজাজ সিএনজি ডিলারা ফরিদপুরবাসীর চোখের সামনে কিস্তিতে সিএনজি গাড়ী বিক্রি করে কেটি কোটি টাকার ব্যবসা করছেন।

যারা সিএনজির গাড়ী কিনছেন তাদের সকলের মধ্যে বলছেন, বিআরটিএর নম্বর প্লেট পাইয়ে দিয়ে সমস্ত কাগজপাতি করে দেওয়ার দায়ীত্ব তাদের।

অথচ মাসের পর মাস পেড়িয়ে গেলে বিআরটিএর সাথে কোনই সুরাহা করতে পারছেন দুটি কোম্পানির ফরিদপুর ডিলারা।

তাদের কাজ শুধুই গাড়ী বিক্রি করা। আর সবই কথা সবই মিথ্যে। এমনটাই বললেন, শহরের ২০/৩০ জন সিএনজি মালিক কাম ড্রাইবার।

(ডিসি/এসপি/ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২২)